ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় আহতদের সাহায্যে এগিয়ে এলেন বলিউড অভিনেত্রী দিশা পাটানির বোন খুশবু পাটানি। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা একটি ভিডিওতে অ্যাম্বুল্যান্স দেরিতে আসা নিয়ে ক্ষোভও উগরে দিয়েছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, দুর্ঘটনার খবর দেওয়া হলে দু'ঘণ্টা পরও অ্যাম্বুল্যান্স ঘটনাস্থলে পৌঁছায়নি।
খুশবু জানিয়েছেন, রবিবার মোরাদাবাদ–রামপুর হাইওয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছন। সেখানে গিয়ে দেখেন, কয়েকজন গুরুতর জখম অবস্থায় রাস্তায় পড়ে আছেন, কেউ কেউ অজ্ঞান। আশেপাশে কোনও চিকিৎসা ব্যবস্থার সুযোগ নেই। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে তিনি নিজেই কিছু মানুষের সঙ্গে মিলে আহতদের রাস্তার পাশ থেকে সরিয়ে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যান।
খুশবু বলেন, অ্যাম্বুল্যান্সে ফোন করা হলেও অনেকক্ষণ কেউ আসেনি। শেষে বাধ্য হয়েই তিনি অটো ভাড়া করে ৪–৫ জন আহতকে হাসপাতালে পাঠান। তাঁর ভিডিওতে দেখা যায়, দুমড়ে-মুচড়ে গেছে টেম্পোটি, আহত যাত্রীরা রক্তাক্ত অবস্থায় শুয়ে আছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত বহু মানুষের আচরণেও হতাশ হন খুশবু। তাঁর অভিযোগ, শুধু ভিডিও করার জন্য ভিড় জমিয়েছিল অনেকে। আহতদের সাহায্যের বদলে মোবাইল বের করে ছবি তোলা, এই প্রবণতা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি।
তাঁর কথায়, 'ভয়ের কারণে মানুষ সাহায্য করতে চান না। কিন্তু আইন তো সকলকে রক্ষা করবে। তাই ভয় না পেয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত।'
খুশবু জানান, একটি দ্রুত গতির বাস টেম্পোকে সজোরে এসে ধাক্কা মারে। ঘাতক বাসের চালক পলাতক। তদন্তে নেমে পুলিশ তাঁর খোঁজ শুরু করেছে।
সূত্রে খবর, এই পথ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ছ'জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে দু'জন শিশুও রয়েছে। তাঁরা একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন। আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। মৃতদের পরিচয় সামনে এসেছে, মাতি ওরফে সঞ্জু (৩০), সুমন (৩০), সীমা (৩৫), আরতি (২০), অমন (১৫) এবং অনন্যা (১২)। এঁরা সবাই কুন্দরকি থানার অধীনে আব্দুল্লাহপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
খুশবু জানিয়েছেন, রবিবার মোরাদাবাদ–রামপুর হাইওয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছন। সেখানে গিয়ে দেখেন, কয়েকজন গুরুতর জখম অবস্থায় রাস্তায় পড়ে আছেন, কেউ কেউ অজ্ঞান। আশেপাশে কোনও চিকিৎসা ব্যবস্থার সুযোগ নেই। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে তিনি নিজেই কিছু মানুষের সঙ্গে মিলে আহতদের রাস্তার পাশ থেকে সরিয়ে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যান।
খুশবু বলেন, অ্যাম্বুল্যান্সে ফোন করা হলেও অনেকক্ষণ কেউ আসেনি। শেষে বাধ্য হয়েই তিনি অটো ভাড়া করে ৪–৫ জন আহতকে হাসপাতালে পাঠান। তাঁর ভিডিওতে দেখা যায়, দুমড়ে-মুচড়ে গেছে টেম্পোটি, আহত যাত্রীরা রক্তাক্ত অবস্থায় শুয়ে আছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত বহু মানুষের আচরণেও হতাশ হন খুশবু। তাঁর অভিযোগ, শুধু ভিডিও করার জন্য ভিড় জমিয়েছিল অনেকে। আহতদের সাহায্যের বদলে মোবাইল বের করে ছবি তোলা, এই প্রবণতা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি।
তাঁর কথায়, 'ভয়ের কারণে মানুষ সাহায্য করতে চান না। কিন্তু আইন তো সকলকে রক্ষা করবে। তাই ভয় না পেয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত।'
খুশবু জানান, একটি দ্রুত গতির বাস টেম্পোকে সজোরে এসে ধাক্কা মারে। ঘাতক বাসের চালক পলাতক। তদন্তে নেমে পুলিশ তাঁর খোঁজ শুরু করেছে।
সূত্রে খবর, এই পথ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ছ'জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে দু'জন শিশুও রয়েছে। তাঁরা একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন। আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। মৃতদের পরিচয় সামনে এসেছে, মাতি ওরফে সঞ্জু (৩০), সুমন (৩০), সীমা (৩৫), আরতি (২০), অমন (১৫) এবং অনন্যা (১২)। এঁরা সবাই কুন্দরকি থানার অধীনে আব্দুল্লাহপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
তামান্না হাবিব নিশু